আলুবোখারা আচার (টক ঝাল ও মিষ্টি)
আলুবোখরা, এপ্রিকট এবং কিসমিসের মিশ্রণে তৈরি এই টক-ঝাল-মিষ্টি আচার আপনার রসনার জন্য আদর্শ। সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপাদানে তৈরি, এই আচারটি প্রতিটি কামড়ে আপনাকে নিয়ে যাবে স্মৃতিময় ঐতিহ্যের স্বাদে। ঝাল, টক, আর মিষ্টির সঠিক মিশ্রণ আচারটিকে খাবারের সাথে একটি পারফেক্ট সাইড ডিশ হিসেবে তুলে ধরে। এটি পারিবারিক ভোজ কিংবা প্রতিদিনের খাবারের সাথে মিলে যায় দুর্দান্তভাবে।
কারখানায় তৈরি আচারের থেকে আমাদের আচার কেন আলাদা?
কারখানায় তৈরি আচার সাধারণত একসঙ্গে বিপুল পরিমাণে উৎপাদন করা হয়, ফলে সেখানে ব্যবহৃত উপাদানের মানের ব্যাপারে সন্দেহ থেকেই যায়। বিপরীতে, আচার কিং-এর প্রতিটি আচার প্রস্তুত হয় হাতের ছোঁয়ায়, সতর্কতার সাথে বাছাই করা সিজন ফ্রেশ আলুবোখারা, এপ্রিকট, এবং কিসমিস দিয়ে।
মূল পার্থক্যসমূহ:
1. উপাদানের মান:
কারখানার আচারে সাধারণত সস্তা এবং কম মানের উপাদান ব্যবহৃত হয়। আমাদের আচারে ব্যবহার করা হয় খেজুরের গুড়, যার দাম প্রতি কেজি ৬০০ টাকা। এছাড়া, এপ্রিকট (১৩০০ টাকা কেজি), আলুবোখারা, এবং কিসমিসের মতো প্রিমিয়াম মানের উপাদান ব্যবহৃত হয়।
2. স্বাস্থ্যকর প্রক্রিয়া:
কারখানার আচারে চিনি, অতিরিক্ত লবণ, এবং কেমিক্যাল প্রিজারভেটিভ ব্যবহৃত হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এগুলোর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব হতে পারে পেট ও কিডনির সমস্যা।
আমাদের হোমমেইড আচার প্রস্তুত হয় সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে, যেখানে কেমিক্যাল বা ক্ষতিকর প্রিজারভেটিভের ব্যবহার একেবারেই নেই।
3. স্বাদ ও মানের পার্থক্য:
কারখানার আচার সস্তা তেঁতুলের মিশ্রণে তৈরি, যা দাম কমিয়ে আনে। আমাদের আচার মূলত এপ্রিকট, আলুবোখারা, এবং কিসমিসের সমন্বয়ে তৈরি, ফলে স্বাদের গভীরতা এবং মানের বিশুদ্ধতা অক্ষুণ্ণ থাকে।
4. স্বাস্থ্য সচেতনতা:
কারখানার আচারে অতিরিক্ত চিনি এবং লবণের কারণে বেশি খাওয়া ক্ষতিকর। আমাদের আচার সঠিক পরিমাণে স্বাস্থ্যকর উপাদান দিয়ে তৈরি হওয়ায়, এটি বেশি খেলেও ক্ষতির পরিমাণ একেবারে কম।